• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব রক্ষা পেত- প্রধানমন্ত্রী দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড মেডিকেল কলেজের ক্লাস অনলাইনে নেয়ার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ‘গণতান্ত্রিক রীতিনীতি না মানলে জনগণই বিএনপিকে প্রতিহত করবে’ লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় বিএনপির দুই নেতা কারাগারে

করোনার শনাক্তের হারে রেকর্ড, মৃত্যু আরও ২০

– কুড়িগ্রাম বার্তা নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২৮ জানুয়ারি ২০২২  

দেশে গত এক দিনে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ২০ জন মারা গেছেন। এই সময়ে করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৫ হাজার ৪৪০ জনের শরীরে। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তে হার ৩৩.৩৭ শতাংশ, যা এক দিনে সর্বোচ্চ।

এর আগে ২০২০ সালের ১২ জুলাই শনাক্তের হার ছিল ৩৩ দশমিক ০৪ শতাংশ, যা এতদিন সর্বোচ্চ ছিল। শুক্রবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৬ হাজার ২৬৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। নমুনা পরীক্ষায় শনাক্ত হন ১৫ হাজার ৪৪০ জন। বিপরীতে শনাক্তের হার ৩৩.৩৭ শতাংশ। মঙ্গলবার ১৬ হাজার ৬৬ জন রোগী শনাক্ত হন, যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শনাক্তের সংখ্যা। আর বুধবার ১৫ হাজার ৫২৭ জন এবং বৃহস্পতিবার ১৫ হাজার ৮০৭ জনের শনাক্তের তথ্য জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছেন ১৭ লাখ ৬২ হাজার ৭৭১ জন। মোট শনাক্তের হার ১৪.২৭ শতাংশ।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আরও জানায়, মারা যাওয়া ২০ জনের মধ্যে ৮ জন পুরুষ ও ১২ জন নারী। এ নিয়ে দেশে করোনায় এ পর্যন্ত ২৮ হাজার ৩০৮ জনের মৃত্যু হলো।

নতুন মৃতদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগের ৯ জন, রাজশাহী বিভাগের ২ জন, বরিশাল বিভাগের ১ জন, সিলেট বিভাগে ২ জন ও ময়মনসিংহ বিভাগে ১ জন মারা গেছেন। খুলনা ও রংপুর বিভাগে কেউ মারা যায়নি।

এছাড়া গত এক দিনে সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৩২৬ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৬২ হাজার ৩৬৯ জন।

২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় প্রথম মৃত্যুর খবর আসে। গত ২০ নভেম্বর দেশে প্রথমবারের মতো এবং ৯ ডিসেম্বর দ্বিতীয়বারের মতো করোনায় মৃত্যুহীন দিন দেখে বাংলাদেশ। এছাড়া বাকি সব দিনই মৃত্যু দেখেছে বাংলাদেশ।

গত ৫ আগস্ট দেশে সর্বোচ্চ ২৬৪ জন রোগী মারা যায়। ২৮ জুলাই সর্বোচ্চ শনাক্ত হয় ১৬ হাজার ২৩০ জন। তবে সেপ্টেম্বর থেকে তা কমতে শুরু করে। ডিসেম্বরের শুরু পর্যন্ত সেই ধারা অব্যাহত ছিল। তবে ডিসেম্বরের শেষ থেকে অব্যাহতভাবে বাড়ছে সংক্রমণ।

– কুড়িগ্রাম বার্তা নিউজ ডেস্ক –