ইউটিউব দেখে ড্রাগন চাষে সফলতার স্বপ্ন দেখছেন খোরশেদ
প্রকাশিত: ১৫ আগস্ট ২০২২
ড্রাগন ফল চাষ করে সফলতার স্বপ্ন দেখছেন কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার পুরাতন হাসপাতাল পাড়া গ্রামের ব্যবসায়ী হাজি দবির উদ্দিনের পুত্র খোরশেদ আলম। ইউটিউবে ড্রাগন চাষিদের সফলতার গল্প দেখে এ ফল চাষে ঝুঁকে পড়েন তিনি। দীর্ঘ প্রতীক্ষা আর অক্লান্ত প্রচেষ্টায় ড্রাগনের বাণিজ্যিক চাষাবাদে সফল হবেন বলে এখন তিনি আশাবাদী।
খোরশেদ আলম প্রথমে শখের বসে নিজের বাসার ছাদে একটি ড্রাগন ফলের চারা রোপণ করেন। পরে সেই ড্রাগন গাছটিতে ফল ধরলে অনুপ্রাণিত হয়ে বাগান করতে তিনি উৎসাহিত হন। এখন পৌর এলাকার রিভার ভিউ মোড় এলাকায় খোরশেদের বাগানে প্রায় ২ হাজারের মতো ড্রাগন ফলের গাছ আছে। প্রতি চারা গাছে ১০০ টাকা ব্যয় করে ২ লাখ টাকা আয় করতে পেরেছেন তিনি। সামনের বছর থেকে আরও লাভবান হওয়ার স্বপ্ন বুনছেন ড্রাগন চাষি খোরশেদ আলম।
খোরশেদ আলমের ড্রাগন চাষ দেখে কুড়িগ্রামে নতুন নতুন উদ্যোক্তার সৃষ্টি হচ্ছে। এতে করে জেলায় বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন ফল চাষে এগিয়ে আসছেন অনেকেই।
খোরশেদ আলম বলেন, ড্রাগন ফল চাষ একটি লাভজনক কাজ। প্রথমে খরচ একটু বেশি হলেও পরবর্তীতে খরচ তেমন নেই। অনান্য আবাদে যেমন সব সময় গাছের যত্ন, সার ও কীটনাশক ব্যবহার করতে হয়, সেদিক থেকে ড্রাগন চাষাবাদ খুবই ভালো। অল্প পরিচর্যা করতে পারলে ড্রাগন ফল চাষ করে লাভবান হওয়া যায়।
ড্রাগন চাষে উৎসাহিত হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ড্রাগন ফল চাষ সম্পর্কে আমি কিছুই জানতাম না। প্রথমে ইউটিউব থেকে ড্রাগন ফল চাষে উৎসাহিত হই। পরে একটি গাছ লাগাই। তারপর ৩০টি গাছ এনে স্বল্প পরিসরে চাষাবাদ শুরু করি। ৩ বছরে আমার ৫০ শতক জমিতে এখন একটি ড্রাগন ফলের বাগান হয়েছে। এখানে গাছের সংখ্যা প্রায় ২ হাজার। ব্যয় হয়েছে প্রায় ২ লাখ টাকার। এ পর্যন্ত ৩০০ টাকা কেজি দরে ৭-৮ মণ ড্রাগন ফল বিক্রি করেছি। যার বাজার মূল্য প্রায় ১ লাখ টাকা। এছাড়া ড্রাগন ফলের কাটিং চারা ৫ টাকা থেকে শুরু করে বিভিন্ন দামে বিক্রি করতেছি। আশা করি আগামী বছর থেকে ড্রাগন ফল ও গাছের চারা আরও বেশি পরিমাণে বিক্রি করতে পারবো।
তিনি আরও বলেন, এটি লাভজনক কাজ। যে কোনো বয়সের মানুষ এই ড্রাগন ফলের চাষাবাদ করে লাভবান হতে পারবে। আর এই ড্রাগন ফল ডায়াবেটিস রোগীর জন্য অত্যন্ত উপকারী বলে জানান তিনি।
ড্রাগন ফল চাষ দেখতে আসা আমানুর রহমান বলেন, আমি লোকমুখে খোরশেদ ভাইয়ের ড্রাগন ফল চাষের কথা শুনে দেখতে এসেছি। আমার ড্রাগন ফল চাষ করার ইচ্ছে আছে।
ফলের বাগান পরিচর্যাকারী উমর ফারুক বলেন, ড্রাগন চাষে তেমন কোনো পরিচর্যার দরকার হয় না। ফুল আসার এক মাসের মধ্যে ফল ধরে। এখানে তিন জাতের ড্রাগন ফলের গাছ আছে। লাল, সাদা আর পিংক রোজ জাতের। এখানে চায়না ও ভিয়েতনাম পদ্ধতিতে ড্রাগনের গাছের চারা লাগানো হয়েছে। ভিয়েতনাম পদ্ধতির চেয়ে চায়না পদ্ধতিতে কম খরচে অল্প জায়গায় অনেকগুলো গাছ লাগানো সম্ভব।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক শামসুদ্দিন মিয়া জানান, কুড়িগ্রামে বাণিজ্যিকভাবে স্বল্প পরিসরে ড্রাগন ফল চাষ হচ্ছে। এখনো ফুল ফ্রুটিং এ যায়নি। কেননা ড্রাগন ফলের গাছের বয়স চার বছর না হলে সেটা থেকে পূর্ণাঙ্গভাবে ফল পাওয়া যায় না। তবে উঁচু জায়গা ও বেলে দো-আঁশ মাটিতে এ ড্রাগন ফলের চাষ করা যায়। ড্রাগন ফল চাষ দীর্ঘ মেয়াদী আবাদ। বিদেশে চাষ হলেও এখন দেশের প্রায় জেলায় ড্রাগনের চাষাবাদ হচ্ছে। এ চাষাবাদে খরচ কম, লাভ বেশি বলে জানান তিনি।
– কুড়িগ্রাম বার্তা নিউজ ডেস্ক –- কুড়িগ্রামে তীব্র গরমে জনজীবন বিপর্যস্ত
- কুড়িগ্রামে ইসতিসকার নামাজ আদায়
- গ্রীষ্মকালে শীতল ত্বক
- ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরছেন ১৭৩ বাংলাদেশি
- হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৪ নির্দেশনা
- চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
- উপজেলা নির্বাচনে বিজিবি মোতায়েন করা হবে
- পুলিশের প্রতি ১১ নির্দেশনা
- প্রথম ধাপে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ২৬ প্রার্থী
- চলতি অর্থবছরের মার্চ পর্যন্ত এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি ৫০ ভাগ
- শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা, তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগ চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি
- কারিগরির সনদগুলো কারা কিনেছেন বের করা হবে: ডিবিপ্রধান
- গাজার সেই শহরে আবারও নারকীয় হামলার ঘোষণা ইসরায়েলের
- পাটপণ্যের উন্নয়নে সমন্বিত পথনকশা প্রণয়ন করা হবে: পাটমন্ত্রী
- জাতীয় সংসদের সব উন্নয়নের পৃষ্ঠপোষক প্রধানমন্ত্রী: স্পিকার
- বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
- ভ্রু ম্যাজিক
- জয়সওয়ালের শতকে সপ্তম জয় রাজস্থানের
- প্রথমবার সালমানের বিপরীতে কিয়ারা
- ইস্তিসকার নামাজের সময় ও বিধি-বিধান
- লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় বিএনপির দুই নেতা কারাগারে
- ‘গণতান্ত্রিক রীতিনীতি না মানলে জনগণই বিএনপিকে প্রতিহত করবে’
- ট্রেনের টিকিট এবার ভেন্ডিং মেশিনে, দাঁড়াতে হবে না লাইনে
- মেডিকেল কলেজের ক্লাস অনলাইনে নেয়ার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
- পাকিস্তান-ইরানের সম্পর্কের নতুন মাত্রা
- ‘জলবায়ু অভিযোজনে সফলতার জন্য সবার ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস জরুরি’
- পদোন্নতি পেয়ে অতিরিক্ত সচিব হলেন ১৩০ জন
- আমিরাতে পৌঁছেছে জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহ, সুস্থ আছেন নাবিকরা
- দিল্লী হাইকমিশনে স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত
- চিলমারীতে অষ্টমীর স্নান উৎসবে এসে পুরোহিতের মৃত্যু
- ৫ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
- মূল্যস্ফীতি কমানোর প্রক্রিয়া হলো সুদহার বাড়ানো: প্রতিমন্ত্রী
- টেলিস্কোপ তৈরি করলো রাজারহাটের ফারাবী
- ট্রেনের টিকিট এবার ভেন্ডিং মেশিনে, দাঁড়াতে হবে না লাইনে
- মেয়র মোহাম্মদ হানিফের জন্মদিন আজ
- ‘সংস্কারের পাশাপাশি আগামী বাজেটে কর্মসংস্থানে নজর দেওয়া হবে’
- জুমার দিনের বিশেষ আমল
- প্রকৃতির সঙ্গে যুদ্ধ করে বেঁচে থাকার নামই জীবন
- ২২তম তারাবিতে যা পড়া হবে
- নাগেশ্বরীতে ৬ টাকায় ব্যাগ ভর্তি বাজার
- কুড়িগ্রামে দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত অস্ট্রেলিয়া
- গাজীপুর-এয়ারপোর্ট রুটে খুলেছে ৭ ফ্লাইওভার
- ফুলবাড়ীতে দৃষ্টিনন্দন রিসোর্ট সেন্টারের উদ্ভোধন
- থিম্পুতে ডি-সুং স্কিলিং প্রোগ্রাম প্রশিক্ষণকেন্দ্র পরিদর্শন
- বিডিএস ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী
- মির্জা ফখরুলকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে: ওবায়দুল কাদের
- জনপ্রিয় অভিনেতা রুমি মারা গেছেন