কিশোরদের ডায়াবেটিস: ঝুঁকি ও করণীয়
প্রকাশিত: ৩ আগস্ট ২০২৩
![](https://www.kurigrambarta.com/media/imgAll/2023August/z-2308030456.jpg)
টিনএজ বা কিশোর বয়সে ডায়াবেটিস হতে পারে। তবে এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয় কম। করোনা মহামারির পর আমাদের জীবন-যাপনে অনেক পরিবর্তন এসেছে। আর এই পরিবর্তনের ফলে নানা শারীরিক সমস্যাও বেড়েছে। খাবারে অনিয়ম, ফাস্টফুডে আসক্তি, দৈনন্দিন জীবনে নিয়ম না মানা এসব নানা কারণে হরমোনাল ইমব্যালেন্সের পাশাপাশি ওজনও বাড়ে। এ বিষয়ে কিছু বিস্তারিত আলোচনা করছেন ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ডা মো. দেলোয়ার হোসেন।
কিশোরদের ডায়াবেটিসের আরও কিছু সমস্যা
ওজন কমানোর জন্য অনেক টিনএজার ক্র্যাশ ডায়েট করে। বা হয়তো একদম কার্বোহাইড্রেট বাদ দিয়ে দেয় খাবার থেকে। মনে রাখতে হবে, মস্তিষ্কের কাজের জন্যও গ্লুকোজ়ের প্রয়োজন। সেই গ্লুকোজ় খাবারের মাধ্যমে শরীরে না পৌঁছালে হঠাৎ করে সুগার ফল করতে পারে। রিপিটেড হাইপোগ্লাইসেমিয়া হলে, শরীর ইনসুলিন রেজ়িস্ট্যান্ট হয়ে পড়ে। ফলে, ডায়াবেটিসের প্রবণতা আরও বাড়ে। আবার স্ট্রেসের ফলে স্ট্রেস হরমোন নিঃসৃত হয় বেশি, ইনসুলিন নিঃসরণ কমে। ঘুমের সময়ে হ্যাপি হরমোন রিলিজ় হয়। স্ট্রেসের ফলে ঘুম কম হয়, ফলে সুগার মেটাবলাইজ়ড হয় না। রক্তে শর্করা জমতে থাকলে ডায়াবেটিসের আশঙ্কা বাড়ে। মনে রাখা প্রয়োজন, টিনএজারদের সাধারণত টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস হলেও (শরীরে এক্ষেত্রে ইনসুলিন তৈরি হয় না) কিছু ক্ষেত্রে টাইপ টু ডায়াবেটিসও হতে পারে। অর্থাৎ, কারও শরীরে ইনসুলিন তৈরি হলেও তা যথাযথ কাজ করে না। এই দু’ক্ষেত্রে ওষুধ আর ডায়েট, আলাদা আলাদা হয়।
ডায়াবেটিসের ধরন বুঝে খাওয়া-দাওয়া
কিশোর বয়সে ডায়াবেটিস হলে ডায়াবেটিসের ধরণ বুঝে খাদ্যাভ্যাসে বদল আনতে হবে। ফাস্টফুডের বিকল্প অবশ্যই খুঁজে নিতে হবে। পুরোপুরি এড়িয়ে চলা সম্ভব না হলেও, একদম খালি পেটে জাঙ্ক ফুড না খাওয়াই ভালো।
ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে সারাদিনের নির্দিষ্ট পরিমাণ ক্যালরি গ্রহণের একটি মাত্রা বেঁধে দেওয়া হয়। সারাদিনের খাবারে ক্যালরি সেই অনুপাতেই ভাগ করে নেওয়া যেতে পারে।
ইমার্জেন্সি সুগার ফল করার আশঙ্কা থাকলে সঙ্গে ক্যান্ডি, গ্লুকোজ় ওয়াটার ক্যারি করা ভাল। তবে সিভিয়ার ইমার্জেন্সির ক্ষেত্রে ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করা জরুরি। টিনএজ মেয়েদের, যাদের হেভি ব্লিডিং হয়, তারা যদি কড়া ডায়েটে থাকে তাহলে এই দুয়ে মিলে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ অনেকটা কমে যেতে পারে। এদের টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস থাকলে, জটিলতা বাড়তে পারে। কিডনি বা কার্ডিয়াক সমস্যা বাড়তে পারে। সেক্ষেত্রে হাই প্রোটিন সাপ্লিমেন্ট নিতে হতে পারে।
টাইপ টু ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে অনেকের হয়তো ফাস্টিংয়ে সুগারের মাত্রা বেশি থাকে। এদের ক্ষেত্রে রাতে ঈষদুষ্ণ গরম দুধে দু’তিনটে কাঠবাদাম ভিজিয়ে খাওয়ার নিয়মিত অভ্যাস গড়ে নেওয়া ভালো। আবার পিপি বেশি থাকলে, সকালের মাঝামাঝি কোনো সময়ে যেকোনো একটি ফল ও প্রোটিন খাওয়া ভালো। গোটা ফল, টক দই খাওয়ার দেড়-দু’ঘণ্টা পরে দুপুরের খাবার খেতে মানা নেই।
যেহেতু টিনেজার তাই অনেক সময় অনেকের ফাস্টিং ও পিপি, দুই-ই নিয়ন্ত্রণে থাকে। কিন্তু ডায়াবেটিসের লক্ষণ তাদের মধ্যে পাওয়া যায়। তখন এইচবিএওয়ানসি (HbA1c) টেস্টে হয়তো ধরা পড়ল সুগারের মাত্রা অনিয়ন্ত্রিত। তাদেরকে নিয়মিত মনিটর করা প্রয়োজন। টাইপ ওয়ান বা টু, দু’ধরনের ডায়াবেটিসেই সিম্পল কার্বোহাইড্রেট (চিনি, মিষ্টি) একদম না। বিস্কিট ও মুড়ি এড়িয়ে চলা ভালো।
ছোট ছোট ফ্রিকোয়েন্ট মিল উপকারী, আর প্রতিটি মিলেই অন্তত একটি প্রোটিন আইটেম যেন থাকে। অর্থাৎ, সারাদিনে যদি ৫০ গ্রাম প্রোটিন থাকে, তা যেন চারটি মিলে ভাগ করা থাকে। সিডস ও নাটস সুগারের মাত্রা ওঠানামা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
এখন ইয়ং অ্যাডাল্টদের মধ্যেও হার্টের অসুখের উদাহরণ বাড়ছে। এর অন্যতম কারণ হতে পারে সুগার ফ্লাকচুয়েশন। ডার্ক চকোলেটও ভাল। এর সঙ্গে অবশ্যই প্রয়োজন অ্যাক্টিভিটি। ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ় ও যোগব্যায়ামের মাধ্যমে হরমোনাল ইমব্যালেন্স অনেকাংশে দূর করা যায়।
- ২৫ জুলাই পর্যন্ত এইচএসসির সব পরীক্ষা স্থগিত
- সরকার কোটা সংস্কারের পক্ষেঃ আলোচনায় বসবে সরকার
- শিক্ষার্থীদের পড়ার টেবিলে ফিরে যাওয়ার আহ্বান
- পরিস্থিতি বুঝে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়েছে: পলক
- মেসির ক্ষমা চাওয়ার দাবিতে চাকরিচ্যুত দেশটির ক্রীড়া কর্মকর্তা
- সরকারের বিভিন্ন বিভাগে নিচের গ্রেডে জনবল ঘাটতি, শীর্ষে অতিরিক্ত
- শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- উর্বশীর ফাঁস হওয়া ভিডিও ক্লিপ নিয়ে আলোচনা
- রাজধানীসহ সারাদেশে ২২৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
- গাজায় যুদ্ধের সব নিয়ম ভেঙেছে ইসরায়েল, ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৮১
- বন্ধ ঘোষণার পর হল ছাড়ছেন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
- কমপ্লিট শাটডাউন সম্পর্কিত বিবৃতিপত্রটি ভুয়া
- কুড়িগ্রামে বানের পানিতে ভেসে গেছে ৪ কোটি ৫৮ লাখ টাকার মাছ
- হল ছাড়ছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
- হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি বন্ধ
- জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী
- যারা মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করে রাজাকার প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছেন
- জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- গাইবান্ধা জেলা ছাত্রদল সভাপতি গ্রেফতার
- ঢাকায় ১৪ প্লাটুন আনসার মোতায়েন
- আন্দোলন ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে ষড়যন্ত্র করছে: ডিবিপ্রধান
- সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- গার্লস স্কুলের ছাত্রী মিতা মারা যাওয়ার সংবাদটি মিথ্যা
- রংপুরসহ ৬ জেলায় বিজিবি মোতায়েন
- কোটা এখন রাজনৈতিক আন্দোলন হয়ে গেছে: জনপ্রশাসনমন্ত্রী
- তথ্য অধিকার আইনে ৮ অভিযোগের নিষ্পত্তি
- ২০৪১ সালের মধ্যে দেশ সোনার বাংলাদেশ হবে: স্পিকার
- আগামী ৩ দিন কোথাও ঝড় কোথাও বৃষ্টি
- বৃষ্টিপাত কমছে, যেদিন থেকে ফের বাড়বে
- জনগণকে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান শিক্ষামন্ত্রীর
- ধরলা গিলছে মেলেটারির চর
- রাখাইনের বাসিন্দাদের বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকা ত্যাগের আহ্বান
- সবচেয়ে বড় কৃপণ ও চোর কে? জানুন হাদিস থেকে
- চট্টগ্রাম-মোংলা বন্দর ব্যবহারে আগ্রহী ভারত: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- দুইদিনের সফরে নয়াদিল্লি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
- সেনাপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিলেন ওয়াকার-উজ-জামান
- আফগানিস্তানকে হারিয়ে সুপার এইটে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- কুড়িগ্রামে আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
- মক্কায় বৃষ্টি, স্বস্তিতে হাজিরা
- বাবার হাতের মধ্যেই মারা গেল ছোট্ট আয়শা
- রৌমারীতে চিতাবাঘের বাচ্চা উদ্ধার
- ভারতীয় ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- ঈদের দিনও বিএনপির অপপ্রচার বন্ধ থাকেনি: ওবায়দুল কাদের
- ঈদের তৃতীয় দিন কোন সময় সময় পর্যন্ত কোরবানি করা যাবে?
- জনদুর্ভোগ তৈরি থেকে বিরত থাকুন: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- গার্লস স্কুলের ছাত্রী মিতা মারা যাওয়ার সংবাদটি মিথ্যা
- এবার হিন্দিতে মুক্তি পাচ্ছে শাকিবের ‘তুফান’
- বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার ওপরে তিস্তার পানি
- প্রেমিকের সঙ্গে অন্তরঙ্গ অবস্থায় শাহরুখের মেয়ে, ছবি ভাইরাল
- নাগেশ্বরীতে পুকুরে গোসল করতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু