স্তন্যদান নিয়ে প্রচলিত ভুল ধারণাগুলো
প্রকাশিত: ১১ আগস্ট ২০২৩

সম্প্রতি নারীরা যেন কর্মস্থলে তাদের শিশুসন্তানকে বুকের দুধ খাওয়াতে পারেন, সে জন্য আরো বেশি সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। বুকের দুধ খাওয়ানোর হার যেন বাড়ানো যায়, সে জন্য বার্ষিক প্রচারাভিযানের সময় জাতিসংঘ এ আহ্বান জানায়।
জাতিসংঘ বলছে, যেসব শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানো হয় না, এক বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই তাদের মৃত্যুর আশঙ্কা যারা কেবল বুকের দুধ খায় তাদের তুলনায় ১৪ গুণ বেশি। জাতিসংঘ বেতনসহ মাতৃত্বকালীন ছুটি চালু, বুকের দুধ খাওয়ানোর জন্য কাজের মধ্যে বিরতি এবং কর্মস্থলে বুকের দুধ খাওয়াতে মায়েদের জন্য পৃথক কক্ষের ব্যবস্থা করার আহ্বান জানিয়েছে।
স্তন্যদান নিয়ে বিশ্বজুড়ে এখনো অনেক মিথ বা ভুল ধারণা চালু আছে, যা শুনে মায়েরা শিশুকে বুকের দুধ দেওয়া থেকে বিরত থাকতে পারে। বুকের দুধ খাওয়ানো নিয়ে বহুল প্রচলিত কিছু ধারণা যে আসলে একদম ভুল, দুজন বিশেষজ্ঞ তা ব্যাখ্যা করেছেন আমাদের কাছে। তাদের একজন ক্যাটরিওনা ওয়েইট, যিনি ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি অব লিভারপুলের ক্লিনিকাল ফার্মাকোলজি অ্যান্ড গ্লোবাল হেলথের অধ্যাপক এবং উগান্ডার কাম্পালায় মেকরিয়ার ইউনিভার্সিটি কলেজ অব হেলথ সায়েন্সের ফেলো। অপরজন অ্যালেস্টেয়ার সাটক্লিফ, ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের জেনারেল পিডিয়াট্রিক্সের অধ্যাপক।
মিথ বা ভুল ধারণা ১: বুকের দুধ খাওয়ালে সাধারণত স্তনে ব্যথা এবং স্তনবৃন্তে ঘা হয়।
প্রফেসর ওয়েইট: এর উত্তর দেওয়া একটু কঠিন। বুকের দুধ খাওয়ানোর শুরুর দিকে কিছু অস্বস্তি হওয়া একেবারেই স্বাভাবিক, এবং এতে অভ্যস্ত হওয়ার আগে পর্যন্ত শুরুতে স্তনবৃন্তে কালশিটে পড়া কিংবা যন্ত্রণা হওয়া একদম স্বাভাবিক। কিন্তু বুকের দুধ খাওয়ানোর কারণে আসলে স্তনে ব্যথা বা যন্ত্রণা হয় না। যদি কারো এমন হয় তাহলে মনে করতে হবে স্তনবৃন্তে হয়তো কোনো ইনফেকশন বা সংক্রমণ হয়েছে, অথবা এটি ঠিকভাবে শিশুর মুখে দেওয়া হচ্ছে না। শুরুতে কিছুটা অস্বস্তি হলে সেটা একেবারেই স্বাভাবিক এবং নতুন মায়েদের এই বিষয়টার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হয়তো কিছুটা সময় লাগতে পারে। তবে কারো যদি বেশ ব্যথা বা যন্ত্রণা হয়, সেটি নিয়ে ডাক্তার, নার্স বা ধাত্রীর সঙ্গে কথা বলা উচিত।
মিথ বা ভুল ধারণা ২: একেবারে শুরুতেই স্তন্যদান শুরু না করলে পরে আর করা যায় না।
প্রফেসর সাটক্লিফ: স্তন্যদানে মায়েদের উৎসাহিত করে এমন যেকোনো কিছুই আসলে মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য নানা দিক দিয়ে উপকারী। মানুষের আচরণের ওপর কঠোর সময়সীমা বেঁধে দিয়ে কৃত্রিম বিধিনিষেধ আরোপ করার এই ব্যাপারটার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। তবে এটা ঠিক যে জন্মের পরপরই শিশুকে যদি মা স্তন্যদান শুরু করেন তার অনেক উপকারিতা আছে। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে পুষ্টি। স্তন্যদান শুরু করার আরেকটা উপকারিতা হচ্ছে এটি ইউটেরাস বা জরায়ুর সংকোচন প্রক্রিয়া শুরু করতে সাহায্য করে। আর এর ফলে সন্তান প্রসব পরবর্তীকালে জরায়ুতে যে রক্তক্ষরণ হয়, সেটি থামানো বা প্রতিরোধে সাহায্য করে। এছাড়া সন্তান প্রসবের পর প্রথম কয়েকদিন মায়ের শরীরে কোলোস্ট্রাম নামে প্রোটিন সমৃদ্ধ একটি পদার্থ তৈরি হয়। এটি খুবই সমৃদ্ধ একটি উপাদান যা স্তন্যদান প্রক্রিয়া শুরুতে অবদান রাখে।
মিথ বা ভুল ধারণা ৩: বুকের দুধ খাওয়ালে কোনো ওষুধ খাওয়া যায় না।
প্রফেসর ওয়েইট : বিশ্বের যেকোনো জায়গাতেই মায়েরা সাধারণত এই প্রশ্নটাই প্রথম করেন। তারা জানতে চান, ‘যে কোনো ওষুধ কি আমার শিশুর জন্য নিরাপদ’? কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক ওষুধই আসলে খুবই কম মাত্রায় শিশুর কাছে পৌঁছায়। কোনো ডাক্তার যদি বলে আপনাকে ওষুধ খেতে হবে, তখন তাকে এই প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুন। কিন্তু এমন সম্ভাবনাই বেশি যে এই ওষুধ নিরাপদে আপনি গ্রহণ করতে পারেন। একজন শিশুর আসলে সবচেয়ে বেশি দরকার একজন সুস্থ-সবল মা। সংক্রমণ, ডিপ্রেশন বা সাধারণ ব্যথা-বেদনার জন্য সাধারণত যেসব ওষুধ খেতে হয়, সেগুলো খুব সম্ভবত নিরাপদ।
স্তন্যদান করলে যেসব ওষুধ গ্রহণ করা যাবে না, সেগুলোর সংখ্যা আসলে খুবই কম। সাধারণত ক্যানসার বা এ রকম কোনো গুরুতর নির্দিষ্ট রোগের ওষুধ এগুলো। এ ছাড়া অন্য কিছু ওষুধ আছে যেগুলো ব্যবহারের আগে এর ঝুঁকি এবং উপকারিতা ভালোভাবে বিবেচনা করে দেখতে হয়। স্তন্য-দানকারী কোনো মাকে যখন কোনো ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়, তখন তিনি যেন এই ওষুধের ব্যাপারে প্রশ্ন করতে পারেন, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। দোকানে প্রেসক্রিপশন ছাড়াই কেনা যায় এমন কিছু ওষুধের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে, যেমন ঠাণ্ডা বা ফ্লুর ওষুধ। কারণ এর মধ্যে এমন উপাদান থাকে যা বুকের দুধ কমিয়ে দিতে পারে। আর হার্বাল বা ভেষজ ওষুধের ব্যাপারে সতর্ক থাকা উচিত, কারণ আপনি আসলে জানেন না এর মধ্যে কী আছে। এসব ওষুধ কিন্তু ভালো করে পরীক্ষা করে দেখা হয়নি।
মিথ বা ভুল ধারণা ৪: কেবল সাধারণ খাবার খাওয়া উচিত এবং বুকের দুধ দেওয়ার আগে মশলাযুক্ত খাবার পরিহার করা উচিত।
প্রফেসর ওয়েইট: স্তন্যদানের সময় খাওয়া যাবে না এ রকম কোনো খাবার আসলে নেই। তবে আপনার বুকের দুধে ঠিক কী পুষ্টি উপাদান থাকবে, তা নির্ভর করে আপনি কী ধরনের খাবার খাচ্ছেন তার ওপর।
তবে কিছু কিছু খাবারের বেলায় মা হয়তো একটি প্যাটার্ন দেখতে পাবেন। যেমন আমার একটি সন্তানের বেলায় আমি খেয়াল করেছিলাম, যতবারই আমি কমলার মতো কোনো টক ফলের জুস খাচ্ছি, আমার বাচ্চার মেজাজ খিটখিটে হয়ে উঠছে। আপনি কি খাবার খেলে আপনার সন্তান কিরকম আচরণ করছে সেরকম একটি প্যাটার্ন আপনি অনেক সময় খেয়াল করতে পারেন। কিন্তু আসলে এরকম কোনো খাবার নেই যেটা আপনার সন্তানের জন্য ক্ষতিকর, বা যেটা আপনার পরিহার করা উচিত।
মিথ বা ভুল ধারণা ৫: আপনি বুকের দুধ খাওয়াতে চাইলে কখনোই ফর্মুলা দুধ খাওয়াতে পারবেন না।
প্রফেসর ওয়েইট : এটা পুরোপুরি ঠিক নয়। তবে মায়ের স্তনে কী পরিমাণ দুধ তৈরি হবে সেটা নিয়ন্ত্রিত হয় চাহিদা এবং সরবরাহের ভিত্তিতে। নারীর দেহের গঠন আসলে এত চমৎকারভাবে তৈরি যে শিশুর জন্য এটি যথেষ্ট দুধ তৈরি করতে পারে। শিশু যখন স্তনবৃন্ত চুষতে থাকে, সেটি নারীর শরীরের হরমোনকে যতটুকু দুধ দরকার, ততটুকু দুধ তৈরি করতে সংকেত দেয়। কাজেই একজন মা, তিনি একেবারেই একটি ছোট শিশু, বড় শিশু নাকি যমজ সন্তানকে দুধ খাওয়াচ্ছেন- তার শরীরে সেই অনুপাতে যথেষ্ট দুধ তৈরি হবে।
আর শিশুকে ফর্মুলা দুধ দেওয়া শুরু করলে, নারীদেহে এই সংকেত এবং দুধ উৎপাদন চক্রে একটা ব্যাঘাত ঘটে। তখন নারীর শরীর যথেষ্ট সংকেত পায় না যে তার শিশুর আরো দুধ দরকার। কোনো মায়ের বুকে যখন যথেষ্ট দুধ আসে না, এবং তিনি শিশুকে ফর্মুলা দুধ দিতে শুরু করেন, তাতে হয়তো একটা সাময়িক স্বস্তি পাওয়া যাবে, কিন্তু এর ফলে সমস্যাটা কিন্তু আরো গুরুতর রূপ নেবে।
আবার কোনো নারীর যখন রাতে ঘুম হচ্ছে না, বা অসুস্থ, কিংবা ভীষণ ক্লান্ত, তখন তার সঙ্গী হয়তো শিশুকে কিছু ফর্মুলা দুধ দিচ্ছেন, যাতে করে শিশুর মা কিছুটা বিশ্রাম পান। কিন্তু এর মানে এই নয় যে এই নারী আবার স্তন্যদান শুরু করতে পারবেন না। কাজেই ফর্মুলা দুধ দিলে স্তন্যদান বন্ধ হয়ে যাবে এটা পুরোপুরি ঠিক নয়। তবে ফর্মুলা দুধ দিলে তা স্তন্যদানের ক্ষেত্রে খুব সহায়ক হয় না।
মিথ বা ভুল ধারণা ৬: অসুস্থ অবস্থায় বুকের দুধ খাওয়ানো ঠিক নয়।
প্রফেসর সাটক্লিফ : না, এটাও একটা মিথ। কেবল যদি কোনো নারীর এইচআইভি বা হেপাটাইটিস হয়, তখনই কেবল শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানো নিষেধ। কারণ বুকের দুধের মাধ্যমে এসব ভাইরাস শিশুর দেহে সংক্রমিত হতে পারে। এ রকম ঘটনা আগে ঘটতে দেখা গেছে। মা যদি অসুস্থও থাকেন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তিনি সন্তানকে বুকের দুধ দিয়ে যেতে পারেন, কারণ মায়ের শরীরে এমন এন্টিবডি তৈরি হয়, যা সন্তানকেও সুরক্ষা দেয়। এ রকম ঘটনা খুবই বিরল যেকোনো মায়ের রোগ স্তন্যদানের মাধ্যমে তার শিশুর দেহে সংক্রমিত হয়েছে।
মিথ বা ভুল ধারণা ৭: এক বছরের বেশি ধরে স্তন্যদান করলে শিশুকে দুধ ছাড়ানো কঠিন।
প্রফেসর ওয়েইট : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশ হচ্ছে সন্তানকে ছয় মাস পর্যন্ত কেবল বুকের দুধই খাওয়ানো উচিৎ। এরপর ধীরে ধীরে অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার দিলেও যত দিন ইচ্ছে বুকের দুধ দেওয়া চালিয়ে যাওয়া উচিত। বুকের দুধ কখন বন্ধ করতে হবে তার কোনো বাঁধা-ধরা সময় নেই। যুক্তরাজ্যের মতো উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে বেশিরভাগ শিশুকেই এক হতে দুই বছর বয়সের মধ্যে বুকের দুধ দেওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়। কিন্তু নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে, যেমন উগান্ডায় দুই হতে তিন বছর বয়স পর্যন্ত কিন্তু শিশুকে বুকের দুধ দেওয়া হয়।
তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যতটা সময় ধরে শিশুকে কেবল বুকের দুধ দেওয়ার সুপারিশ করে, তত দীর্ঘ মাতৃত্বকালীন ছুটি মায়েরা সাধারণত পান না, এটা সারা দুনিয়াজুড়েই একটা সমস্যা।
- উন্নয়নের ক্ষেত্রে কোনো বিভাজন চলবে না: রাষ্ট্রপতি
- কুড়িগ্রামে গলায় ফাঁস নিলেন ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারী
- কুড়িগ্রামে প্রতিবন্ধী ও দরিদ্রদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
- ২ দিন বন্ধের পর হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু
- ২৪ বছর পর ধরলা নদীতে নৌকা বাইচ দেখতে মানুষের ঢল
- ঘুরে আসুন দেশের একমাত্র পাথরের জাদুঘরে
- ক্লাবের অনুশীলনে ফিরেছেন আন্তোনি
- পর্নোগ্রাফি ম্যাগাজিনে জাহ্নবীর ছবি, হুমড়ি খেয়ে দেখছে সবাই
- অজু করলে যেভাবে গুনাহ ঝরে যায়
- দেশে সব ধর্মের নাগরিকদের সমান অধিকার: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
- শেখ হাসিনার সুদৃষ্টিতে পাহাড়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে
- চট্টগ্রাম-কক্সবাজার পরীক্ষামূলক ট্রেন চলবে ১৫ অক্টোবর
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন আপসহীন নেত্রী
- বিভিন্ন দেশে আটক ভিক্ষুকদের ৯০ শতাংশই পাকিস্তানি
- পর্যটন শিল্পের বিকাশে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ানো জরুরি
- ঢাকাসহ ১৫ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
- ‘বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য শেখ হাসিনার ভাগ্যের সঙ্গে জড়িত’
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাঙালির বিশ্ব জয়ের সারথি: ইন্দিরা
- অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধরে রাখতে হবে: খাদ্যমন্ত্রী
- ‘দেশকে পিছিয়ে দিতে অনেকেই সাম্রাজ্যবাদী শক্তির দিকে তাকিয়ে আছে’
- কুড়িগ্রামে বিজিবি-বিএসএফ পতাকা বৈঠক
- বাংলাদেশে হালাল মাংস রপ্তানি করতে আগ্রহী মেক্সিকো
- মায়ের সঙ্গে ছবি প্রকাশ করলেন সজিব ওয়াজেদ জয়
- প্রধানমন্ত্রীকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন মোদি
- আমাদের এখনই রোবট তৈরিতে গুরুত্ব দিতে হবে: পলক
- লঘুচাপে বাড়বে বৃষ্টি, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
- শেখ হাসিনার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সারা বিশ্বে প্রশংসিত: আইনমন্ত্রী
- সততা ও দেশপ্রেমের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করুন: প্রধানমন্ত্রী
- থেতরাই ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত
- রূপপুরে পৌঁছাল ইউরেনিয়াম
- বাংলাদেশ-ফ্রান্স সম্পর্ক কৌশলগত অংশীদারিত্বে উন্নীত হবে
- অস্বাভাবিক সরকার আনার ষড়যন্ত্র হচ্ছে: কাদের
- আমরা উন্নয়নের মহাসড়কে আছি: কৃষিমন্ত্রী
- সৈয়দপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
- দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সাফল্য, বাংলাদেশকে পুরস্কৃত করলো যুক্তরাজ্য
- আগস্টে দেশব্যাপী ১৬৬৭ অগ্নিকাণ্ড, ঢাকাতেই ১২৮টি
- রৌমারী ইউএনওর নম্বর ক্লোন করে চাঁদা দাবি
- প্রধান বিচারপতির শেষ বিচারিক কর্মদিবস আজ
- গরম কমবে আজই, কাল থেকে টানা ৩ দিন বৃষ্টির আভাস
- রাজারহাটে চলন্ত বাইক উল্টে গিয়ে প্রাণ গেল দু’জনের
- যেভাবে যোগাসনের জন্য উপযুক্ত অ্যাপ বাছাই করবেন
- কুড়িগ্রাম আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে আ’লীগ প্যানেলের জয়
- ভূমিকম্প নিয়ে আগে কোনো সরকার কাজ করেনি: দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী
- ‘শেখ হাসিনা বাড়ি না দিলে সারা জীবন রাস্তায় থাকা লাগত’
- সৈয়দপুরে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিব)`র ৩য় কাউন্সিল অধিবেশন
- শীঘ্রই সব মিশনে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু হবে
- শেখ হাসিনা মানবাধিকারের জন্য কাজ করছেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- আদালত প্রাঙ্গণে মিছিল-সমাবেশ বন্ধে লিখিত আদেশ প্রকাশ
- হাসিনা-মোদি বৈঠকে উঠবে তিস্তা ইস্যু
- রাসূলুল্লাহ (সা.) এর দোয়ায় এখনো বেঁচে আছে যে গাছ